বৃহস্পতিবার, ২৪ Jul ২০২৫, ০৭:০৭ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
বাউফলে অসাধু ব্যবসায়ীর কবলে বিলুপ্ত হচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ চাঁদাবাজির টাকা নয় সৎ পথে উপার্জিত অর্থ দান করলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ বৃষ্টি উপেক্ষা করে কলাপাড়ায় ২৪ এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ইউএনওর বদলির খবরে কুয়াকাটায় মিষ্টি বিতরণ ও আনন্দ মিছিল কলাপাড়ায় যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম এর পঞ্চম মৃত্যু বাষিকী পালিত বরিশালে দিনে দুপুরে বাসা থেকে মোটরসাইকেল চুরি কড়াপুর পপুলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কার্যনির্বাহী কমিটির সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি।।১৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ৫০ হাজার টাকা লুট বরিশালে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল কুয়াকাটায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন।। নতুন সাইনবোর্ড পটুয়াখালী জেলার শ্রেষ্ঠ এএসআই নির্বাচিত হলেন কলাপাড়া থানার রাসেল খান ব‌রিশা‌লে সাংবা‌দি‌কের বিরু‌দ্ধে বিএন‌পি নেত্রীর মামলার প্রতিবা‌দে মানববন্ধন ব‌রিশা‌লে সড়‌কে বৃক্ষ রোপন ক‌রে বি‌ক্ষোভ ব‌রিশা‌লে প‌লি‌টেক‌নিক শিক্ষার্থী‌দের বিক্ষোভ
বরিশাল মেডিকেলের চিকিৎসক ও টেকনোলজিষ্টকে শোকজ

বরিশাল মেডিকেলের চিকিৎসক ও টেকনোলজিষ্টকে শোকজ

Sharing is caring!

করোনাভাইরাস সংক্রামনের ভয়ে টানা দেড়মাস অনুপস্থিত শেরেবাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের (শেবাচিম) টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানমকে কারন দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেয়া হয়েছে। তার অনুপস্থিতির তথ্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানানোয় মেডিকেল কলেজের অ্যানাটোমি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাধনা চন্দ্র সরকারকেও শোকজ নোটিশ দিয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। উভয়কে ৭দিনের মধ্যে যথাযথ জবাব দেয়ার নির্দেশ দিয়ে মঙ্গলবার শোকজ নোটিশ দেয়া হয়।

এসব তথ্যের সত্যতা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন মেডিকেল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এস.এম সারওয়ার।

শোকজপ্রাপ্ত টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানম মেডিকেল কলেজের অ্যানাটমি বিভাগে কর্মরত। তিনি মেডিকেল কলেজের অর্থপেডিক্স বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ডা. মোর্শেদ আলমের স্ত্রী।

জানা গেছে, স্বামীর প্রভাবের কারনে টেকনোলজিষ্ট মাহমুদা খানম কর্মস্থলে নিয়মিত অনুপস্থিত থাকেন। মাঝে মাঝে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে যান। সর্বশেষ তিনি ১৬ মার্চ হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেছিলেন। এরপরে করোনা দূর্যোগ দেখা দিলে ভয়ে তিনি কর্মস্থলে এসে আসেননি। ফলে ৪ মে পর্যন্ত তার হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর না থাকার বিষযটি কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। ৫ মে মাহমুদা খানমকে কর্মস্থলে অনুপস্থিতি থাকার কারন জানতে চেয়ে এবং অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে না জানানোর জন্য অ্যানাটমি বিভাগের প্রধান ডা. সাধনা চন্দ্র মজুমদারকে শোকজ নোটিশ দেয়া হয়।

এ্যানাটমি বিভাগের অফিস সহকারী সুশীল চন্দ্র জানান, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে মাহমুদা খানম একটি ছুটির দরখাস্ত দিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা অনুমোদন করেনি কর্তৃপক্ষ। তার আগেই তিনি কর্মস্থলে আসা বন্ধ করে দেন।

তবে মাহমুদা খানম দাবি করেছেন, করোনার কারনে বরিশাল জেলা লকডাউন হওয়ায় তিনি কর্মস্থলে আসতে পারেননি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD